৩৮তম বিসিএস প্রস্তুতি অালোর প্রকৃতি



● সর্ববৃহৎ তরঙ্গদৈর্ঘ্যের বিকিরণ – বেতার তরঙ্গ।
● বায়ুতে বা শূন্যস্থানে অালোর গতি – ৩x১০^৮ মিটার/সেকেন্ড।
● সবচেয়ে ক্ষুদ্র তরঙ্গদৈর্ঘ্যর বিকিরণ – গামারশ্মি।
● পারমাণবিক বিষ্ফোরণের ফলে উৎপন্ন হয় – তেজস্ক্রিয় গামা রশ্মি।
● রঙিন টেলিভিশন হতে বের হয় ক্ষতিকর – রঞ্জন রশ্মি।
● শরীরের ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরিতে সাহায্য করে – অতিবেগুনি রশ্মি।
● সূর্য ও কঠোর অাগুন থেকে বিকীর্ণ তাপ নির্গত হয় – অবলোহিত রশ্মি।
● টেলিভিশন ও রাডারে ব্যবহৃত হয় – মাইক্রোওয়েব।
● বাংলাদেশে টিভি সম্প্রচারের ক্ষেত্রে Audio Signal পাঠানো হয় – Frequency Modulation
● অালোর উৎপত্তির কারণ – পরমাণুর ইলেকট্রন।
● অালো কোনো মাধ্যমে একবছরে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে বলে – অালোকবর্ষ বা Light year.
● অালোর গতিতে চললে পৃথিবী হতে চাঁদে পৌঁছাতে সময় লাগবে – ১.৫ সেকেন্ড।
● একটি বাতি কি পরিমাণ অালো দেয় বা কোন পৃষ্ঠে কিভাবে অালো পড়লে সেটি কেমন উজ্জ্বল দেখায় এসব নিয়ে যে অালোচনা হয় তাকে বলে – দীপ্তিমিতি।
● অালোর বিভিন্ন তত্ত্ব :
➺ কণা তত্ত্ব (১৬৭২) – স্যার অাইজ্যাক নিউটন।
➺ তরঙ্গ তত্ত্ব (১৬৭৮) – হাইগেন
➺ তড়িৎ চৌম্বক তত্ত্ব (১৮৬৪) – ম্যাক্সওয়েল
➺ কোয়ান্টাম তত্ত্ব (১৯০০) – ম্যাক্স প্লাঙ্ক
● বর্ণালীতে ১০^-১১ মিটারের চেয়ে ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের সকল বিকিরণই – গামা রশ্মি।
● গামা রশ্মির শক্তি দৃশ্যমান অালোর চেয়ে – পঞ্চাশ হাজার গুণ বেশি।
● ফটো তৎক্রিয়া ব্যাখ্যা করেন – বিজ্ঞানী অাইনস্টাইন।
● অালোক রশ্মির সর্বনিম্ন শক্তি সম্পন্ন কণিকাকে বলে – ফোটন।
● কোনো কোনো ধাতুর উপর অালো পড়লে তাৎক্ষণিক ইলেকট্রন নির্গত হয়, একে বলে – ফটো তড়িৎ ক্রিয়া।
● কোয়ান্টাম তত্ত্বের সাহায্যে ফটো তড়িৎ ক্রিয়ার ব্যখ্যা জন্য নোবেল পুরস্কার পান – অাইনস্টাইন।
● তড়িৎ চৌম্বক বিকিরণ বা তড়িৎ চৌম্বক তরঙ্গের সমগ্র পরিসরকে তরঙ্গদৈর্ঘ্যের বা কম্পাংকের ভিত্তিতে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে, একে বলে – তড়িৎ চৌম্বক বর্ণালী।
● বিভিন্ন তড়িৎ চৌম্বক তরঙ্গের দৈর্ঘ্য :
➺ গামারশ্মি – ১০^-১১ মিটার চেয়ে ছোট।
➺ এক্সরে – ১০^-১১ মিটার থেকে ১০^-৮ মিটার।
➺ অতিবেগুনি রশ্মি – ১০^-৯ মিটার থেকে ৩.৫x১০^-৭ মিটার।
➺ দৃশ্যমান অালো – ৪x১০^-৭ মিটার থেকে ৭x১০^-৭ মিটার
➺ অবলোহিত রশ্মি – ১০^-৬ থেকে ১০^-৩ মিটার
➺ বেতার তরঙ্গ – ১০^-৪ মিটার থেকে ৫x১০^৪ মিটার

No comments:

Post a Comment