● মহাবিশ্ব সৃষ্টি পূর্বমুহূর্তকে বলা হয় – টাইম জিরো বা জিরো অাওয়ার।
● বিগ ব্যাং সৃষ্টির অাগের মুহূর্তের সীমকে বলে – পাঙ্ক ওয়াল।
● মহাবিশ্বের সৃষ্টি সংক্রান্ত বিজ্ঞানকে বলে – Cosmology
● বিজ্ঞানের বিষয় হিসেবে বিশ্ব সৃষ্টিতত্ত্বের জন্ম শুরু হয় – ১৯১৬ সালে অালবার্ট অাইনস্টাইনের সাধারণ অাপেক্ষিক তত্ত্ব প্রণয়নের পর থেকে।
● এডউইন হাবলস মহাবিশ্বের প্রসারণ অাবিষ্কার করেন – ১৯২৯ সালে।
● অাজ থেকে ১৫০০-২০০০ কোটি বছর অাগে মহাবিশ্বের অাকৃতি ছিল – ডিম্বাকার।
● অভ্যন্তরীণ বিপুল তাপ ও চাপের কারণে পচন্ড শব্দে ডিম্বাকার বস্তুর মহাবিস্ফোরণ ঘটে, এই বিষ্ফোরণের ফলেই সৃষ্টি হয়েছিল অামাদের এই মহাবিশ্ব এটাই – বিগ ব্যাং তত্ত্ব।
● বিগ ব্যাং এর ফলে সৃষ্টি হয় – সময়, স্থান, শক্তি, পদার্থ।
● বিগ ব্যাং এর কারণে সৃষ্ট খণ্ডগুলো হলো – গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্র, উল্কা, ধুমকেতু ইত্যাদি যা প্রতিনিয়ত পরস্পর থেকে দুরে সরে যাচ্ছে।
● বিগ ব্যাং তত্ত্বের প্রবক্তা – জি ল্যামেটার (১৯২৭ সাল)
● জি ল্যামেটার যে দেশের বিজ্ঞানী – বেলজিয়াম।
● বিগ ব্যাং তত্ত্বের অাধুনিক তত্ত্ব ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেন – স্টিফেন হকিং।
● স্টিফেন হকিং বিশ্বের একজন অতিশয় বিখ্যাত – পদার্থবিজ্ঞানী।
● বিগ ব্যাং তত্ত্বের ব্যাখ্যা সংম্বলিত স্টিফেন হকিং এর বিখ্যাত বই – A Brief History of Time
● জ্যোতির্বিজ্ঞানের জনক হলে – হিপ্পার্কাস।
● মহাজাগতিক মানচিত্র তৈরি করা হয়েছে – হিপ্পাকার্স এর নামে।
● হিপ্পাকার্স ম্যাপ হলো – নতুন মহাজাগতিক মানচিত্র।
● বিজ্ঞানী হাবল মহাবিশ্ব সম্পর্কে বলেন – ‘মহাবিশ্ব প্রতিনিয়তই সম্প্রসারিত হচ্ছে’।
● টলেমি ছিলেন – জ্যোতির্বিদ।
● গ্যালাক্সির কেন্দ্রীভূত অংশের চতুর্দিকে অাবর্তন সম্পূর্ণ করতে সূর্যের সময় লাগে – ২২৫ মিলিয়ন বছর।
● গ্যালাক্সির ক্ষুদ্র অংশ যে নামে পরিচিত তা হলো – ছায়াপথ।
● মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় নক্ষত্র হলো – বেটেলগম।
● অাকাশের উজ্জ্বলতম নক্ষত্র হলো – লুব্ধক।
● লুব্ধকের ইউরোপীয় নাম হলো – সিরিয়াস।
● পৃথিবীর নিকটতম নক্ষত্র হলো – সূর্য।
● সূর্য হতে পৃথিবীর দুরত্ব প্রায় – ১৫ কোটি কিলোমিটার।
● সপ্তর্ষিমন্ডল অাকাশে – জিজ্ঞাসা চিহ্নের মতো দেখায়।
● যে নিউট্রন তারকা রেডিও তরঙ্গ বিকিরণ করে তাকে বলে – পালসার।
● সূর্য তার নিজ ছায়াপথকে কেন্দ্র করে ঘুরে অাসতে যে সময় নেয় তাকে বলে – কসমিক ইয়ার।
● অামাদের সূর্যের কসমিক ইয়ারে অতিক্রান্ত দূরত্ব হলো – ২০ কোটি অালোকবর্ষ।
● শীতের সন্ধ্যারাত্রে পূর্ব অাকাশে মনুষ্য অাকৃতির একটি নক্ষত্র দেখা যায়, একে বলে – কালপুরুষ।
No comments:
Post a Comment