জাতীয় স্মৃতিসৌধ সাতটি স্তম্ভ দিয়ে কি বোঝায়






১. ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন।
২. ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন।
৩. ১৯৫৬ সালের শাসনতন্ত্র আন্দোলন।
৪. ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন।
৫. ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন।
৬. ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান এবং
৭. ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ।

মৌলিক সংখ্যা মনে রাখার সহজ উপায়



১ থেকে ১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ২৫ টি
১ থেকে ১০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০৪ টি (২,৩,৫,৭)
১১ থেকে ২০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০৪ টি
(১১,১৩,১৭,১৯)
২১ থেকে ৩০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০২ টি (২৩,২৯,)
৩১ থেকে ৪০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০২ টি(৩১,৩৭)
৪১ থেকে ৫০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০৩ টি (৪১,৪৩,৪৭)
৫১ থেকে ৬০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০২ টি(৫৩,৫৯)
৬১ থেকে ৭০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০২ টি(৬১,৬৭)
৭১ থেকে ৮০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০৩ টি (৭১,৭৩,৭৯)
৮১ থেকে ৯০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০২ টি (৮৩,89)
৯১ থেকে ১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০১ টি(৯৭)
মনে রাখার সুবিধার্থে : ৪৪২২৩২২৩২১ ফোন নাম্বার
হিসেবে মনে রাখুন।
১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যাগুলোর যোগফল ১০৬০

ক্যালেন্ডার এর সুত্র সমাচার



প্রিলিতে মানসিক_দক্ষতায় ১৫ নম্বর এবং বিসিএস
লিখিততে মানসিক দক্ষতায় ৫০ নম্বর!
সুবিধাসময় পড়তে শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে
দিন।

>>>>সূত্র ১
যেকোন বসরের ১ম শেষ তারিখ (১ম দিন
শেষ দিন ) সর্বদা একই বার হবে।
অর্থা :
২০১৫ সালের ১ জানুয়ারি = মঙ্গলবার ছিল
২০১৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর = মঙ্গলবার হবে

>>>> সূত্র ২
Leap year হলে ক্যালেন্ডারে ১ দিন বাড়ে, তাই ১
দিন যোগ দিতে হবে। অর্থা Leap year এর ১ম ও
শেষ তারিখ (১ম দিন ও শেষ দিন ) একই বার হবে না।
১ দিন যোগ দিতে হবে।
অর্থা :
২০১৬ = Leap year
২০১৬ সালের ১ জানুয়ারি = শুক্রবার হবে
২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর = শনিবার হবে

>>>> সূত্র
চলতি বসরের কোন তারিখ যে বার ছিল, পরবর্তী
বত্সরে সেই তারিখ কি বার হবে??
এক্ষেত্রে ১ দিন যোগ দিতে হবে।
অর্থা :
২০১৫ সালের ১ জানুয়ারি = মঙ্গলবার
২০১৬ সালের ১ জানুয়ারি = বুধবার হবে

>>>> সূত্র ৪
সাধারণত বত্সরের ৩/১, ৪/৪, ৬/৬, ৮/৮, ১০/১০
তারিখগুলো একই বার হয়ে থাকে।
এখানে, ৩/১ = ৩ জানুয়ারি, ৪/৪ = ৪ এপ্রিল, ৬/৬ = ৬
জুন, ৮/৮ = ৮ অগাস্ট, ১০/১০ = ১০ অক্টোবর
অর্থা :
কোন বসরের / শনিবার হলে /, ৬/৬, ৮/৮,
১০/১০ এই তারিখ গুলোও শনিবার হবে।

প্রশ্ন: ২০১৩ সালের ১ লা জানুয়ারি মঙ্গলবার হলে ঐ
সরের ১২ অক্টোবর কী বার হবে?
উত্তর :
প্রশ্নে ১/১ মঙ্গলবার বলা আছে। এর দুইদিন পর
৩/১ হবে বৃহস্পতিবার।
আমরা জানি -- ৩/১, ৪/৪, ৬/৬, ৮/৮, ১০/১০ তারিখগুলো
একই বার হয়ে থাকে।
এখন ৩/১ যদি বৃহস্পতিবার হয় তবে ১০/১০ হবে
বৃহস্পতিবার। (সূত্রানুসারে)
সুতরাং ১২/১০ হবে শনিবার।


 একনজরে পুনরায় দেখি at a glance

>>>>সরের ১ম শেষ তারিখ = একই বার হবে Leap year না হলে
২০১৫ সালের ১ জানুয়ারি = মঙ্গলবার ছিল
২০১৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর = মঙ্গলবার হবে

>>>>সরের ১ম শেষ তারিখ = দিন যোগ হবে Leap year হলে
২০১৬ = Leap year
২০১৬ সালের ১ জানুয়ারি = শুক্রবার হবে
২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর = শনিবার হবে
.
>>>চলতি বত্সরের কোন তারিখ, পরবর্তী বত্সরে
সেই একই তারিখ কি বার হবে = ১ দিন যোগ হবে।
২০১৫ সালের ১ জানুয়ারি = মঙ্গলবার
২০১৬ সালের ১ জানুয়ারি = বুধবার হবে

>>>>সাধারণত বসরের /, ৪/৪, ৬/৬, ৮/৮, ১০/১০
তারিখগুলো একই বার হয়ে থাকে।
অর্থা কোন বত্সরের / তারিখ শনিবার হলে
৪/৪, ৬/৬, ৮/৮, ১০/১০ এই তারিখ গুলোও শনিবার

হবে। (এখানে ৩/১ মানে = ৩ জানুয়ারি)

ইংলিশ শব্দের বাংলা অর্থ



A few questions you should ask yourself-নিজেকে আপনার কিছু প্রশ্ন করা উচিৎ
The questions are as follows-প্রশ্নগুলো হচ্ছে নিম্নরূপ
Have I carried out my duties properly?-আমি আমার দায়িত্ব ঠিকঠাক মতো পালন করেছি?
Have I smiled enough to keep my body and soul fresh?-দেহ ও মন প্রফুল্ল রাখার জন্য যথেষ্ট হেসেছি?
Have I hurt anybody with my words?-আমার কথা দিয়ে কাউকে আঘাত করেছি?

Have I learned today anything new? -আজ কি নতুন কিছু শিখেছি?

কবির নাম নিয়ে যত বিভ্রান্তি




অভিযাত্রিক (কাব্য) - সুফিয়া কামাল।
অভিযাত্রিক (উপন্যাস) - বিভূতিভূষণ।
অরণ্য গোধূলি (কাব্য) - বন্দে আলী মিয়া।
অরণ্যে নীলিমা (উপন্যাস) - আহসান হাবিব।
অরণ্য বহ্নি (উপন্যাস) - তারাশঙ্কর।
আরন্যক (উপন্যাস) - বিভূতিভূষণ।
একাত্তরের কথামালা- নুরজাহান বেগম।
একাত্তরের দিনগুলি - জাহানারা ইমাম।
একাত্তরের ডায়েরি (স্মৃতি কথা) - সুফিয়া কামাল।
একাত্তরের নিশান - রাবেয়া খাতুন।
একাত্তরের বর্নমালা - এম আখতার মুকুল।
একাত্তরের বিজয়গাথা - মেজর রফিকুল ইসলাম।
একাত্তরের যীশু - শাহরিয়ার কবির।
একাত্তরের চিঠি (পত্র সংকলন) - জিপি ও প্রথম আলো
কৃষ্ণপক্ষ (গল্পগ্রন্থ) - আব্দুল গাফফার চৌধুরী।
কৃষ্ণকুমারী (নাটক) - মাইকেল মধুসূদন
বসন্তকুমারী (নাটক) - মীর মোশারফ।
কন্যাকুমারী (উপন্যাস) - নীহার রঞ্জন গুপ্ত
কৃষ্ণকান্তের উইল (উপন্যাস) - বঙ্কিমচন্দ্র
কমলাকান্তের দপ্তর (প্রবন্ধ) - বঙ্কিমচন্দ্র
শ্রীকান্ত (উপন্যাস) - শরৎচন্দ্র
বৈকুন্ঠের উইল - শরৎচন্দ্র
বৈকুন্ঠের খাতা - রবীন্দ্রনাথ
জননী (উপন্যাস) - মানিক
জননী (উপন্যাস) - শওকত ওসমান
পদ্মাবতী (কাব্য) - আলাওল
পদ্মাবতী (নাটক) - মাইকেল মধুসূদন
পদ্মাবতী (সমালোচনা) - সৈয়দ আলী আহসান
মরূভাস্কর (জীবনী) - মোঃ ওয়াজেদ আলী
মরূ-ভাস্কর (কাব্য) - নজরুল
মরূমায়া, মরূশিখা (প্রবন্ধ) - যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত
মানচিত্র (কাব্য) - আলাউদ্দিন আল আজাদ
মানচিত্র (নাটক) - আনিস চৌধুরী।
দেনা পাওনা (ছোট গল্প) - রবীন্দ্রনাথ।
দেনা পাওনা (উপন্যাস) - শরৎচন্দ্র।

বিশ্বের মধ্য যে দেশের সমুদ্র নেয়


বতর্মানে ৩২ টি দেশের কোন সমুদ্র বন্দর নেই,এগুলো হল:-


এশিয়া

১। কাজাখস্তান,
২। কিরগিজিস্তান,
৩। উজবেকিস্তান,
৪। তাজাকিস্তান,
৫। তুকর্মেনিস্তান,
৬। আজারবাইজান,
৭। আমের্নিয়া,
৮। আফগানিস্তান,
৯। নেপাল,
১০। ভুটান,
১১। মঙ্গোলিয়া,
১২। লাউস।


আফ্রিকা


১। মালি,
২। নাইজার
৩। চাঁদ,
৪। মধ্য আফ্রিকার বাঙ্গোই,
৫। রুয়ান্ডি,
৬। মালাবি,
৭। জাম্বিয়া,
৮। বোতসোয়ানা,
৯। জিম্বাবুয়ে,
১০। উগান্ডা,
১১। সোয়াজিল্যান্ড,
১২। বরুন্ডি।


ইউরোপ

১। অস্টিয়া,
২। হঙ্গেরী,
৩। সুইজারল্যান্ড,
৪। রেলারুশ,
৫। চেক প্রজাতন্ত্র,
৬। মলদোভা,
৭। স্লোভাকিয়া।


দক্ষিণ আমেরিকা
১। প্যারাগুয়ে,
২। বলিভিয়া।

বাংলা পত্রিকা-সাময়িকী ও সম্পাদক এর নাম




প্রশ্ন: সমাচার দর্পন (১৮১৮) এর সম্পাদক কে ?
উ: জে.সি. মার্শম্যান |
প্রশ্ন: সম্বাদ কৌমুদী (১৮১৮) এর সম্পাদক কে ?
উ: রাজা রামমোহন রায় |
প্রশ্ন: বাঙ্গাল গেজেট (১৮১৮) এর সম্পাদক কে ?
উ: গঙ্গাকিশোর ভট্রাচার্য |
প্রশ্ন: বেঙ্গল গেজেটেড (১৭৮০) এর সম্পাদক কে ?
উ: জেমস অগাস্টস হিকি |
প্রশ্ন: দিগদর্শন (১৮১৮) এর সম্পাদক কে ?
উ: জে.সি. মার্শম্যান |
প্রশ্ন: ব্রাহ্মণ (১৮২১) এর সম্পাদক কে ?
উ: রাজা রামমোহন রায় |
প্রশ্ন: সমাচার চন্দ্রিকা ( ১৮২২) এর সম্পাদক কে ?
উ: ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যয় |
প্রশ্ন: বঙ্গদূত ( ১৮২৯) এর সম্পাদক কে ?
উ: নীলমনি হালদার |
প্রশ্ন: সংবাদ প্রভাকর ( ১৮৩১) এর সম্পাদক কে ?
উ: ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত |
প্রশ্ন: সমাচার সভারাজেন্দ্র ( ১৮৩১) এর সম্পাদক কে ?
উ: শেখ আলীমুল্লাহ |
প্রশ্ন: সংবাদ রত্নাবলী ( ১৮৩২) এর সম্পাদক কে ?
উ: ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত |
প্রশ্ন: এডুকেশন গেজেট ( ১৮৪৬)এর সম্পাদক কে ?
উ: রঙ্গরাল বন্দোপাধ্যায় |
প্রশ্ন: সংবাদ সাধু রঙ্গন ( ১৮৪৮) এর সম্পাদক কে ?
উ: ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত |
প্রশ্ন: পাষন্ড পীড়ন ( ১৮৪৬) এর সম্পাদক কে ?
উ: ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত |
প্রশ্ন: তত্ত্ববোধিনী (১৮৪৩) এর সম্পাদক কে ?
উ: অক্ষয় দত্ত |
প্রশ্ন: সংবাদ ভাস্কর (১৮৪৮) এর সম্পাদক কে ?
উ: ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত |
প্রশ্ন: মাসিক পত্রিকা( ১৮৫৪) এর সম্পাদক কে ?
উ: প্যারীচাঁদও রাধাঅনা শিকদার |
প্রশ্ন: সাপ্তাহিক বার্তাবহ (১৮৫৬) এর সম্পাদক কে ?
উ: রঙ্গলাল বন্দোপাধ্যায় |
প্রশ্ন: সোমপ্রকাশ (১৮৫৮)এর সম্পাদক কে ?
উ: রঙ্গলাল বন্দোপাধ্যায় |
প্রশ্ন: ঢাকা প্রকাশ( ১৮৬১) এর সম্পাদক কে ?
উ: কৃষ্ণ চন্দ্র মজুমদার |
প্রশ্ন: বঙ্গদর্শন (১৮৭২) এর সম্পাদক কে ?
উ: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় |
প্রশ্ন: শুভবাসিনী (১৮৭০) এর সম্পাদক কে ?
উ: কালী প্রসন্ন ঘোষ |
প্রশ্ন: বান্ধব (১৮৭৪) এর সম্পাদক কে ?
উ: কালী প্রসন্ন ঘোষ |
প্রশ্ন: ভারতী (১৮৭৭) এর সম্পাদক কে ?
উ: দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর |
প্রশ্ন: সাহিত্য (১৮৯০) এর সম্পাদক কে ?
উ: সুরেশচন্দ্র সমাজপতি |
প্রশ্ন: সাধনা (১৮৯১) এর সম্পাদক কে ?
উ: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
প্রশ্ন: গুলিস্তা (১৮৯৫) এর সম্পাদক কে ?
উ: এম. ওয়াজেদ আলী |
প্রশ্ন: পূর্ণিমা (১৮৯৫) এর সম্পাদক কে ?
উ: বিহারীলাল চক্রবর্তী |
প্রশ্ন: মাসিক ভারতী এর সম্পাদক কে ?
উ: স্বর্ণকুমারী দেবী |
প্রশ্ন: প্রবাসী (১৯০১) এর সম্পাদক কে ?
উ: রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় |
প্রশ্ন: দৈনিক খাদেম (১৯১০) এর সম্পাদক কে ?
উ: মোহাম্মদ আকরাম খাঁ |
প্রশ্ন: সাপ্তাহিক মোহাম্মদী (১৯১০) এর সম্পাদক কে ?
উ: মোহাম্মদ আকরাম খাঁ |
প্রশ্ন: আর্য দর্শন (১২৮১) বঙ্গাব্দ এর সম্পাদক কে ?
উ: যোগেন্দ্রনাথ বিদ্যাভুষন |
প্রশ্ন: মোসলেম ভারত (১৯২০) এর সম্পাদক কে ?
উ: মোজাম্মেল হক |
প্রশ্ন: ধূমকেতু (১৯২২) এর সম্পাদক কে ?
উ: কাজী নজরুল ইসলাম |
প্রশ্ন: ভারতবর্ষ (১৯১৩) এর সম্পাদক কে ?
উ: জলধর সেন ও অমূল্যচরন বিদ্যাভূষণ |
প্রশ্ন: সবুজপত্র (১৯১৪) এর সম্পাদক কে ?
উ: প্রমথ চৌধুরী |
প্রশ্ন: শওগাত (১৯১৮) এর সম্পাদক কে ?
উ: মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন |
প্রশ্ন: কল্লোল (১৯২৩) এর সম্পাদক কে ?
উ: দীনেশরঞ্জন দাস |
প্রশ্ন: দৈনিক আজাদ (১৯৩৫) এর সম্পাদক কে ?
উ: মোহাম্মদ আকরাম খাঁ |
প্রশ্ন: দৈনিক নবযুগ (১৯৪১) এর সম্পাদক কে ?
উ: কাজী নজরুল ইসলাম |
প্রশ্ন: লাঙ্গল (১৯২৫) এর সম্পাদক কে ?
উ: কাজী নজরুল ইসলাম |
প্রশ্ন: শিখা (১৯২৭) এর সম্পাদক কে ?
উ: আবুল হোসেন |
প্রশ্ন: আর্যদর্শন (১২২৮) বাং এর সম্পাদক কে ?
উ: যোগেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ |
প্রশ্ন: সাহিত্যপত্র (১৯৪৮) এর সম্পাদক কে ?
উ: বিঞ্চু দে |
প্রশ্ন: অঙ্কুর এর সম্পাদক কে ?
উ: ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ |
প্রশ্ন: বেগম (১৯৪৯) এর সম্পাদক কে ?
উ: নুরজাহান বেগম |
প্রশ্ন: সংলাপ এর সম্পাদক কে ?
উ: আবুল হোসেন |
প্রশ্ন: ভাষা সাহিত্য পত্র এর সম্পাদক কে ?
উ: জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয় |
প্রশ্ন: সন্দেশ, স্বদেশ এর সম্পাদক কে ?
উ: সুকুমার রায় |
প্রশ্ন: সমকাল (১৯৫৪) এর সম্পাদক কে ?
উ: সিকান্দর আবু জাফর |
প্রশ্ন: সাহিত্য পত্রিকা এর সম্পাদক কে ?
উ: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
প্রশ্ন: বেদুঈন এর সম্পাদক কে ?
উ: আশরাফ আলী খান |
প্রশ্ন: কন্ঠস্বর (১৯৬৫) এর সম্পাদক কে ?
উ: আবদুল্লাহ আবু সাঈদ |
প্রশ্ন: লেখা এর সম্পাদক কে ?
উ: বাংলা একাডেমী |
প্রশ্ন: উত্তরাধিকারী এর সম্পাদক কে ?
উ: বাংলা একাডেমি।

Male Spam Informaton






যারা Biology পড়েছেন তারা জানেন , বিশেষ সময়
একজন পুরুষ একবারে ২০০-৩০০ মিলিয়ন স্পার্ম
নির্গত করেন। এই ৩০০ মিলিয়ন স্পার্মই
Ovum এর দিকে ছুটতে ছুটতে সেখানে পৌছায়
মাত্র ৩০০-৫০০ পিস !
.
মাত্র ৩০০ - ৫০০ স্পার্মই Ovum এর কাছে
যেতে পারে, আর বাকিরা এই "ছুটে চলার" দৌড়ে
ক্লান্ত-শ্রান্ত হয়ে বিলিন হয়ে যায়।
.
এই ৩০০-৫০০ স্পার্ম যেগুলা ডিম্বানুর কাছে
যেতে পেরেছে এদের মধ্যে মাত্র ১ টাই ডিম্বানুকে
উর্বর করে। আর যে একটা স্পার্ম ডিম্বানুকে
উর্বর করে সেই একটাই আপনি বা আমি।
.
আপনি কখনও কি একবারের জন্যও এইভাবে চিন্তা
করেছেন যে , আপনি তখন দৌড়াচ্ছিলেন তখন
আপনার চোখ , হাত , পা , মাথা কিছুই ছিলনা !
ইনফেক্ট আপনি ছিলেন অর্ধেক। তবুও আপনি
জিতেছিলেন।
.
আপনি তখন দৌড়াচ্ছিলেন , তখন আপনার কোন
সার্টিফিকেট ছিল না , কিন্তু তবু আপনি
জিতেছিলেন।
.
আপনি তখন কোন শিক্ষা ছাড়া দৌড়াচ্ছিলেন ,
কারো সাহায্য ছাড়াই দৌড়াচ্ছিলেন , ষ্টার্টিং
ট্র্যাকে বাঁশি দেয়ার কেউ ছিল না , তবু আপনি ঠিক
সময়ে দৌড় দিয়েছিলেন ও জিতেছিলেন সেই
প্রতিযোগিতা।
.
অথচ , আজ আপনি কিছু একটা হলেই ঘাবড়ে যান,
নিরাশ হয়ে যান। পরাজয় মেনে নেন । অথচ , এখন
আপনার সার্টিফিকেট আছে, প্লান করার মানুষ আছে
, সাহায্য করার হাত আছে , তবুও আশা হারিয়ে
ফেলেন।
.
যেখানে আপনি আপনার জীবনের প্রথম দিনেই হার
মানেন নাই , সেখানে আপনি এখন কেন হার মানবেন ?
আপনি তো জন্ম থেকেই চ্যাম্পিয়ন।
Writer: ডা.শিরিন চৌধুরী মেরী

English full word mining






LOVE এর পূর্ণরূপ কি?
*Language of Valuable Emotions.
.
CGPA এর পূর্ণরূপ কি?
*Cumulative Grade Point Average.
.
CAREER এর পূর্ণরূপ কি?
*Careful Acquisition Rearing Education Experience & Responsibility.
.
BPSC এর পূর্ণরূপ কি?
*Bangladesh Public Service Commission.
.
PPP এর পূর্ণরূপ কি?
*Public Private Partnership.
*Purchasing Power Parity.
.
POLICE এর পূর্ণরূপ কি?
*Protection of Life in Civil Establishment.
*Polite Obedient Loyal Intelligent Courageous Efficient.
.
GDP এর পূর্ণরূপ কি?
*Gross Domestic Product.
.
PDF এর পূর্ণরূপ কি?
*Portable Document Format.
.
SP এর পূর্ণরূপ কি?
*Superintendent of Police / Police Super.
.
IELTS এর পূর্ণরূপ কি?
*The International English Language Testing System.
.
BSS এর পূর্ণরূপ কি?
*Bachelor of Social Science.
.
PC এর পূর্ণরূপ কি?
*Personal Computer.

Online প্রতিঠান প্রতিষ্ঠাতা কাল



১) Yahoo - এর প্রতিষ্ঠাতা?
উঃ David Filo & Jerry Yang
২) Google - এর প্রতিষ্ঠাতা?
উঃ Sergey Brin & Larry Page
৩) Twitter - এর প্রতিষ্ঠাতা?
উঃ Evan Williams Biz Stone & Jack Dorsey
৪) Facebook - এর প্রতিষ্ঠাতা?
উঃ Mark Zuckerberg, Dustin Moskovitz, Chris Hughes & Eduardo Saverin
৫) Youtube - এর প্রতিষ্ঠাতা?
উঃ Jawed Karim, Steve Chen & Chad Hurley,
৬) Wikipedia - এর প্রতিষ্ঠাতা?
উঃ Jimmy Wales & Larry Sanger
৭) Hotmail - এর প্রতিষ্ঠাতা?
উঃ Sabeer Bhatia
৮) Wikileaks - এর প্রতিষ্ঠাতা?
উঃ Julian Assange
৯) Orkut - এর প্রতিষ্ঠাতা?
উঃ Orkut Buyukkokten
১০) MySpace - এর প্রতিষ্ঠাতা?
উঃ TomAnderson & Chris DeWolfe
১১) eBay - এর প্রতিষ্ঠাতা?
উঃ Pierre Omidyar
১২) Friendster - এর প্রতিষ্ঠাতা? 
উঃ Jonathan Abram

মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর সমূহ


১) এজির – এক নম্বর সেক্টর, জিয়াউর
রহমান, রফিকুল ইসলাম।
২) মটুখাহা – দুইনম্বর, খালেদ মোশাররফ,
হায়দার।
৩) সতিনু – সফিউল্লাহ, তিন নম্বর সেক্টর,
নুরুজ্জামান।
৪) সিচা – সি আর দত্ত, চার নম্বর সেক্টর।
৫) পাঁচশত – পাঁচ নম্বর সেক্টর, মেজর
শওকত।
৬) বাছ – উইং কমান্ডার বাশার, ছয় নম্বর
সেক্টর।
৭) সাতানু – সাত নম্বর সেক্টর, কাজী
নুরুজ্জামান।
৮) ও-আটমন – ওসমান, আটনম্বর সেক্টর,
মনসুর।
৯) জনম – জলিল, নয় নম্বর সেক্টর, মঞ্জুর।
১০) H2O – নৌবাহিনী দ্বারা চালিত, ১০
নম্বর সেক্টর।
১১) এগারহাতা – এগার নম্বর সেক্টর,
হামিদুল্লাহ, কর্ণেল তাহের।

বাংলাদেশের কৃষিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান এলাকা




>>>> পাট গবেষণা বোর্ড মানিকগঞ্জ
>>>> নদী গবেষণা কেন্দ্র ফরিদপুর
>>>> রাবার গবেষণা বোর্ড কক্সবাজার
>>>> তাঁত গবেষণা বোর্ড নরসিংদী
>>>> চা গবেষণা কেন্দ্র শ্রীমঙ্গল, সিলেট
>>>> ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র ঈশ্বরদী, পাবনা
>>>> ডাল গবেষণা কেন্দ্র ঈশ্বরদী, পাবনা
>>>> গম গবেষণা কেন্দ্র দিনাজপুর
>>>> আম গবেষণা কেন্দ্র চাঁপাইনবাবগঞ্জ
>>>> মসলা গবেষণা কেন্দ্র বগুড়া
>>>> রেশম গবেষণা কেন্দ্র রাজশাহী
>>>> বন গবেষণা কেন্দ্র চট্টগ্রাম
>>>> পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র খাগড়াছড়ি
>>>> ইলিশ মাছ ও নদীর মাছ গবেষণা কেন্দ্র চাঁদপুর
>>>> ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট জয়দেবপুর, গাজীপুর
>>>> তুলা গবেষণা ইনস্টিটিউট যশোর
>>>> আলু গবেষণা ইনস্টিটিউট রংপুর
>>>> কলা গবেষণা ইনস্টিটিউট রামপাল, বাগেরহাট
>>>> চামড়া গবেষণা ইনস্টিটিউট হাজারীবাগ, ঢাকা
>>>> তামাক গবেষণা ইনস্টিটিউট রংপুর
>>>> গরু গবেষণা ইনস্টিটিউট সাভার
>>>> মহিষ গবেষণা ইনস্টিটিউট বাগেরহাট
>>>> ছাগল গবেষণা ইনস্টিটিউট সিলেট
>>>> হাঁস-মুরগী গবেষণা ইনস্টিটিউট নারায়ণগঞ্জ
>>>> হরিণ গবেষণা ইনস্টিটিউট শরণখোলা, বাগেরহাট
>>>> কুমির (মিঠা পানি) গবেষণা ইনস্টিটিউট ভালুকা, ময়মনসিংহ
>>>> কুমির (লোনা পানি) গবেষণা ইনস্টিটিউট দুলহাজারা, কক্সবাজার
>>>> স্য গবেষণা কেন্দ্র বাকৃবি, ময়মনসিংহ

>>>> পুষ্টি গবেষণা ইনস্টিটিউট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

ইংরেজিতে কথা বলার দক্ষতা তৈরির কয়েকটি সহজ উপায়



কীভাবে ইংরেজিতে সাবলীলভাবে কথা বলবেন? নীচের টিপসগুলো অনুসরণ করুনঃ

ভয় দূর করুনঃ
ইংরেজিতে আপনি হয়তো কথা বলতে চান। কিন্তু আপনার ভয় লাগে। মনে হয়, আপনি ভুলভাল বলে বসবেন, আটকে যাবেন। আশেপাশের সবাই আপনাকে নিয়ে হাসাহাসি করবে। কে হাসলো বা কি করলো, ওইসব ভুলে যান। আপনি যদি শুরুই না করেন, আপনি কখনোই বুঝতে পারবেন না আপনার কোথায় ভুল হচ্ছে, কোন জায়গায় আপনাকে উন্নতি করতে হবে। কাজেই অহেতুক ভয় অথবা লজ্জ্বা দূর করুন।

 ইংরেজিতে ভাবতে শিখুনঃ
আমরা যখন কথা বলি, আমাদের মাথার ভিতরে আগে কথাগুলো সাজাই। তারপরেই বলা শুরু করি। এখন আপনি যদি ইংরেজি বলতে গিয়ে বাংলাতেই কথা সাজানো শুরু করেন অথবা ভাবা শুরু করেন, আপনি ভালোভাবে ইংরেজিতে কথা বলতে পারবেন না। কাজেই কথা শুরু করার আগে ইংরেজিতে চিন্তা করতে শিখুন। ভাবতে শিখুন। ইংরেজিতেই কথা সাজাতে শিখুন আপনার মস্তিষ্কে।

 শব্দভান্ডার বাড়ানঃ
এটা একটা খুবই সাধারণ সমস্যা, কথা বলতে গিয়ে উপযুক্ত শব্দ খুঁজে না পাওয়া। এই সমস্যার সমাধান একটাই। সেটা হচ্ছে ইংরেজিতে Vocabulary বাড়ানো। প্রতিদিনই চেষ্টা করুন নতুন নতুন কিছু শব্দ শিখতে। সহজ শব্দগুলোই শিখুন, যেগুলো আপনি কথা বলার সময় ব্যবহার করতে পারবেন।

 মিডিয়াকে কাজে লাগানঃ
ইংরেজিতে কথা বলার ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন মিডিয়া অথবা মাধ্যমের সাহায্য নিতে পারেন। ইংরেজি বই, ইংরেজি পত্রিকা পড়ুন। টেলিভিশনের ইংরেজি সংবাদ, বিভিন্ন প্রোগ্রাম দেখুন। ইংরেজি মুভি দেখুন। সম্ভব হলে Subtitle সহ দেখুন। এতে আপনার শেখাটা অনেক তাড়াতাড়ি হবে। নিজের Voice রেকর্ড করে শুনুন। এতে আপনার Confidence বাড়বে, নিজের ভুলগুলোও বুঝতে পারবেন।

 সমমনা বন্ধু খুঁজে নিনঃ
এমন কিছু বন্ধু খুঁজে বের করুন, যারা আপনারই মতো ইংরেজিতে কথা বলা শিখতে চান। তাদের সাথে প্রতিদিন একবার হলেও বসে ইংরেজিতে কথা বলার চর্চা করুন। সেটা ১ ঘন্টার জন্য হলেও। এভাবে ৫/৬ জন মিলে প্রতিদিন ইংরেজিতে কথা বলতে থাকলে আপনি নিজেও বুঝতে পারবেন না যে কত দ্রুত আপনি ইংরেজিতে দক্ষভাবে কথা বলতে শিখে গেছেন।

নিজের ইচ্ছাশক্তিকে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যান। আপনিই জয়ী হবেন।

কিছু ইংরেজী শব্দের বাংলা অর্থ




1.Watch out=সাবধান!
2.What's going on here?=এখানে কি হচ্ছে?
3.I gotta go home now=আমার এখন বাড়িতে যেতে হবে।
4.Keep quite=চুপ করো।
5.One moment please=একটু দাঁড়াও।
6.Give me a hand=আমাকে একটু সাহায্য করো।
7.Let me do it myself =আমাকে একাই করতে দাও।
8.It's a wonder for me=এটা আমার জন্য একটা বিস্ময়।
9.Can you guess what i'm gonna tell you now?=ভাবতে পারো এখন আমি তোমাকে কি বলবো?
10.So far so good=এখন পর্যন্ত
ভালোই চলছে।

৩৮তম BCS পৃথিবী সৃষ্টির ইতিহাস




● মহাবিশ্ব সৃষ্টি পূর্বমুহূর্তকে বলা হয় – টাইম জিরো বা জিরো অাওয়ার।

● বিগ ব্যাং সৃষ্টির অাগের মুহূর্তের সীমকে বলে – পাঙ্ক ওয়াল।
● মহাবিশ্বের সৃষ্টি সংক্রান্ত বিজ্ঞানকে বলে – Cosmology
● বিজ্ঞানের বিষয় হিসেবে বিশ্ব সৃষ্টিতত্ত্বের জন্ম শুরু হয় – ১৯১৬ সালে অালবার্ট অাইনস্টাইনের সাধারণ অাপেক্ষিক তত্ত্ব প্রণয়নের পর থেকে।
● এডউইন হাবলস মহাবিশ্বের প্রসারণ অাবিষ্কার করেন – ১৯২৯ সালে।
● অাজ থেকে ১৫০০-২০০০ কোটি বছর অাগে মহাবিশ্বের অাকৃতি ছিল – ডিম্বাকার।
● অভ্যন্তরীণ বিপুল তাপ ও চাপের কারণে পচন্ড শব্দে ডিম্বাকার বস্তুর মহাবিস্ফোরণ ঘটে, এই বিষ্ফোরণের ফলেই সৃষ্টি হয়েছিল অামাদের এই মহাবিশ্ব এটাই – বিগ ব্যাং তত্ত্ব।
● বিগ ব্যাং এর ফলে সৃষ্টি হয় – সময়, স্থান, শক্তি, পদার্থ।
● বিগ ব্যাং এর কারণে সৃষ্ট খণ্ডগুলো হলো – গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্র, উল্কা, ধুমকেতু ইত্যাদি যা প্রতিনিয়ত পরস্পর থেকে দুরে সরে যাচ্ছে।
● বিগ ব্যাং তত্ত্বের প্রবক্তা – জি ল্যামেটার (১৯২৭ সাল)
● জি ল্যামেটার যে দেশের বিজ্ঞানী – বেলজিয়াম।
● বিগ ব্যাং তত্ত্বের অাধুনিক তত্ত্ব ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেন – স্টিফেন হকিং।
● স্টিফেন হকিং বিশ্বের একজন অতিশয় বিখ্যাত – পদার্থবিজ্ঞানী।
● বিগ ব্যাং তত্ত্বের ব্যাখ্যা সংম্বলিত স্টিফেন হকিং এর বিখ্যাত বই – A Brief History of Time
● জ্যোতির্বিজ্ঞানের জনক হলে – হিপ্পার্কাস।
● মহাজাগতিক মানচিত্র তৈরি করা হয়েছে – হিপ্পাকার্স এর নামে।
● হিপ্পাকার্স ম্যাপ হলো – নতুন মহাজাগতিক মানচিত্র।
● বিজ্ঞানী হাবল মহাবিশ্ব সম্পর্কে বলেন – ‘মহাবিশ্ব প্রতিনিয়তই সম্প্রসারিত হচ্ছে’।
● টলেমি ছিলেন – জ্যোতির্বিদ।
● গ্যালাক্সির কেন্দ্রীভূত অংশের চতুর্দিকে অাবর্তন সম্পূর্ণ করতে সূর্যের সময় লাগে – ২২৫ মিলিয়ন বছর।
● গ্যালাক্সির ক্ষুদ্র অংশ যে নামে পরিচিত তা হলো – ছায়াপথ।
● মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় নক্ষত্র হলো – বেটেলগম।
● অাকাশের উজ্জ্বলতম নক্ষত্র হলো – লুব্ধক।
● লুব্ধকের ইউরোপীয় নাম হলো – সিরিয়াস।
● পৃথিবীর নিকটতম নক্ষত্র হলো – সূর্য।
● সূর্য হতে পৃথিবীর দুরত্ব প্রায় – ১৫ কোটি কিলোমিটার।
● সপ্তর্ষিমন্ডল অাকাশে – জিজ্ঞাসা চিহ্নের মতো দেখায়।
● যে নিউট্রন তারকা রেডিও তরঙ্গ বিকিরণ করে তাকে বলে – পালসার।
● সূর্য তার নিজ ছায়াপথকে কেন্দ্র করে ঘুরে অাসতে যে সময় নেয় তাকে বলে – কসমিক ইয়ার।
● অামাদের সূর্যের কসমিক ইয়ারে অতিক্রান্ত দূরত্ব হলো – ২০ কোটি অালোকবর্ষ।
● শীতের সন্ধ্যারাত্রে পূর্ব অাকাশে মনুষ্য অাকৃতির একটি নক্ষত্র দেখা যায়, একে বলে – কালপুরুষ।

৩৮তম বিসিএস প্রস্তুতি অালোর প্রকৃতি



● সর্ববৃহৎ তরঙ্গদৈর্ঘ্যের বিকিরণ – বেতার তরঙ্গ।
● বায়ুতে বা শূন্যস্থানে অালোর গতি – ৩x১০^৮ মিটার/সেকেন্ড।
● সবচেয়ে ক্ষুদ্র তরঙ্গদৈর্ঘ্যর বিকিরণ – গামারশ্মি।
● পারমাণবিক বিষ্ফোরণের ফলে উৎপন্ন হয় – তেজস্ক্রিয় গামা রশ্মি।
● রঙিন টেলিভিশন হতে বের হয় ক্ষতিকর – রঞ্জন রশ্মি।
● শরীরের ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরিতে সাহায্য করে – অতিবেগুনি রশ্মি।
● সূর্য ও কঠোর অাগুন থেকে বিকীর্ণ তাপ নির্গত হয় – অবলোহিত রশ্মি।
● টেলিভিশন ও রাডারে ব্যবহৃত হয় – মাইক্রোওয়েব।
● বাংলাদেশে টিভি সম্প্রচারের ক্ষেত্রে Audio Signal পাঠানো হয় – Frequency Modulation
● অালোর উৎপত্তির কারণ – পরমাণুর ইলেকট্রন।
● অালো কোনো মাধ্যমে একবছরে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে বলে – অালোকবর্ষ বা Light year.
● অালোর গতিতে চললে পৃথিবী হতে চাঁদে পৌঁছাতে সময় লাগবে – ১.৫ সেকেন্ড।
● একটি বাতি কি পরিমাণ অালো দেয় বা কোন পৃষ্ঠে কিভাবে অালো পড়লে সেটি কেমন উজ্জ্বল দেখায় এসব নিয়ে যে অালোচনা হয় তাকে বলে – দীপ্তিমিতি।
● অালোর বিভিন্ন তত্ত্ব :
➺ কণা তত্ত্ব (১৬৭২) – স্যার অাইজ্যাক নিউটন।
➺ তরঙ্গ তত্ত্ব (১৬৭৮) – হাইগেন
➺ তড়িৎ চৌম্বক তত্ত্ব (১৮৬৪) – ম্যাক্সওয়েল
➺ কোয়ান্টাম তত্ত্ব (১৯০০) – ম্যাক্স প্লাঙ্ক
● বর্ণালীতে ১০^-১১ মিটারের চেয়ে ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের সকল বিকিরণই – গামা রশ্মি।
● গামা রশ্মির শক্তি দৃশ্যমান অালোর চেয়ে – পঞ্চাশ হাজার গুণ বেশি।
● ফটো তৎক্রিয়া ব্যাখ্যা করেন – বিজ্ঞানী অাইনস্টাইন।
● অালোক রশ্মির সর্বনিম্ন শক্তি সম্পন্ন কণিকাকে বলে – ফোটন।
● কোনো কোনো ধাতুর উপর অালো পড়লে তাৎক্ষণিক ইলেকট্রন নির্গত হয়, একে বলে – ফটো তড়িৎ ক্রিয়া।
● কোয়ান্টাম তত্ত্বের সাহায্যে ফটো তড়িৎ ক্রিয়ার ব্যখ্যা জন্য নোবেল পুরস্কার পান – অাইনস্টাইন।
● তড়িৎ চৌম্বক বিকিরণ বা তড়িৎ চৌম্বক তরঙ্গের সমগ্র পরিসরকে তরঙ্গদৈর্ঘ্যের বা কম্পাংকের ভিত্তিতে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে, একে বলে – তড়িৎ চৌম্বক বর্ণালী।
● বিভিন্ন তড়িৎ চৌম্বক তরঙ্গের দৈর্ঘ্য :
➺ গামারশ্মি – ১০^-১১ মিটার চেয়ে ছোট।
➺ এক্সরে – ১০^-১১ মিটার থেকে ১০^-৮ মিটার।
➺ অতিবেগুনি রশ্মি – ১০^-৯ মিটার থেকে ৩.৫x১০^-৭ মিটার।
➺ দৃশ্যমান অালো – ৪x১০^-৭ মিটার থেকে ৭x১০^-৭ মিটার
➺ অবলোহিত রশ্মি – ১০^-৬ থেকে ১০^-৩ মিটার
➺ বেতার তরঙ্গ – ১০^-৪ মিটার থেকে ৫x১০^৪ মিটার

৩৮তম বিসিএস প্রস্তুতি- সাধারন বিজ্ঞান





১। যেসব অনুজীব রোগ সৃষ্টি করে তাদের কী বলে?
উত্তরঃ- প্যাথজেনিক
২। ইনফেকশন কী?
উত্তরঃ- সংক্রমন
৩।শিশুর মনস্তাত্ত্বিক চাহিদা পুরণে দরকার কী কী?
উত্তরঃ- স্বীকৃতি, স্নেহ এবং সাফল্য
৪। কোনটি আমিষ জাতীয় খাদ্য হজমে সাহায্য করে?
উত্তরঃ- ট্রিপসিন
৫।শর্করা জাতীয় খাদ্য হজমে কোনটি সাহায্য করে?
উত্তরঃ- টায়ালিন
৬। মানুষের রক্তে লোহিত কণিকা কোথায় থাকে?
‍উত্তরঃ- প্লীহাতে
৭। অগ্নাশয় নিঃসৃত রসকে কী বলে?
উত্তরঃ- ট্রিপসিন
৮। কোন যন্ত্রের সাহায্যে যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তর করা হয়?
উত্তরঃ- ডায়নামো
৯। মস্তিষ্ক কোন তন্ত্রের অঙ্গ?
উত্তরঃ- স্নায়ুতন্ত্রের
১০। স্নায়ুতন্ত্রের একক কী?
উত্তরঃ- নিউরন
১১। ভাইরাস জনিত রোগ কোনটি?
উত্তরঃ- জন্ডিস, এইডস ও চোখ ওঠা ইত্যাদি
১২। নিউমোনিয়া কি জনিত রোগ?
উত্তরঃ- ব্যকটেরিয়া
১৩। প্রাণি জগতের উৎপত্তি এবং বংশ সম্বন্ধীয় বিদ্যাকে কী বলে?
উত্তরঃ- জেনেটিক/ বংশগতি বিদ্যা/ জীনতত্ত্ব
১৪। কোন জ্বালানী পোড়াল সালফার ডাই অক্সাইড বাতাসে আসে?
উত্তরঃ-ডিজেল
১৫। কোন জ্বালানী পোড়ালে কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস তৈরি হয়?
উত্তরঃ- পেট্রোল, অকটেন ও সিএনজি
১৬। মোবাইল টেলিফোনের লাইনের মধ্য দিয়ে কি প্রবাহিত হয়?
উত্তরঃ- তড়িৎ শক্তি
১৭। জীব জগতের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্নি কোনটি?
উত্তরঃ- গামা রশ্মি
১৮। কোন রং দূর থেকে বেশি দেখা যায়?
উত্তরঃ- লাল রং
১৯। ক্যান্সার রোগ চিকিৎসায় ব্যবহৃত গামা বিকিরনের উৎস কোনটি?
উত্তরঃ- আইসোটোপ
২০।যে সকল পরমানুর প্রোটন সংখ্যা একই কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন তাকে কী বলে?
উত্তরঃ- আইসোটোপ
২১। টিভি রিমোট কন্ট্রোলে কোন ডিভাইস ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ-ইনফ্রারেড
২২। ডিএনএ অনুর দ্বি-হেলিক্স কাঠামোর জনক কে?
উত্তরঃ- ওয়াটসন ও ক্রিক
২৩। ডিএনএ কী?
উত্তরঃ- একটি নিউক্লিক এসিড
২৪। ডিএনএ প্রথম উপস্থাপন করেন কে?
উত্তরঃ- ফ্রেডরিক মাসচার
২৫। হিমোগ্লোবিন কি জাতীয় পদার্থ?
উত্তরঃ- আমিষ
২৬। গোয়েন্দা বিভাগ কোন রশ্মিটি ব্যবহার করে?
উত্তরঃ- X রশ্মি
২৭। বিচ্ছিন্ন অবস্থায় একটি পরমানুর শক্তি কেমন?
উত্তরঃ- যুক্ত অবস্থার চাইতে অধিক
২৮। ঘর্মাক্ত দেহে পাখার বাতাস আরাম দেয় কেন?
উত্তরঃ- বাষ্পায়ন শীতলতার সৃষ্টি করে
২৯।আইসোটোপের ক্ষেত্রে এটমিক সংখ্যা সমান কিন্তু ভরসংখ্যা কেমন?
উত্তরঃ- সমান নয়
৩০। কোন বস্তুতে চার্জ বা অধানের অস্তিত্ব নির্ণয়ের যন্ত্র কী?
উত্তরঃ- তড়িৎ বীক্ষণ যন্ত্র
৩১। বেকিং পাউডারের মূল উপাদান কোনটি?
উত্তরঃ- NaHCO3
৩২। আবরণী টিস্যু কত প্রকারের?
উত্তরঃ- ৩ প্রকারের
৩৩। হৃদপিন্ডে কোন ধরণের পেশি দ্বারা গঠিত?
উত্তরঃ- বিশেষ ধরণের অনৈচ্ছিক টিস্যু দ্বারা
৩৪। কোন মশা ডেঙ্গু রোগ ছড়ায়?
উত্তরঃ- এডিস এজিপটাই
৩৫। Photosynthesis অর্থ কী?
উত্তরঃ- সালোক সংশ্লেষণ

কিছু বিপরীতার্থক শব্দ দেওয়া হল





Moral (মোরাল) – নৈতিক | Immoral (ইম্মোরাল) – অবনৈতিক
Always(অলওয়েজ) – সবসময় | Never(নেভার) – কখনও না
Grateful(গ্রেটফুল) – কৃতজ্ঞ | Ungrateful (আনগ্রেটফুল)-অকৃতজ্ঞ
Pleased(প্লিজড) – খুশী হওয়া | Displeased (ডিসপ্লিজড) – অখুশী হওয়া
Real(রিয়েল) – আসল | Unreal (আনরিয়েল) – নকল
Solvent (সলভেন্ট) – ঋণমুক্ত | Insolvent (ইনসলভেন্ট) – দেউলিয়া
Honour (অনার) – মর্যাদা | Dishonour (ডিসঅনার) – অমর্যাদা
Wise (ওয়াইজ) – জ্ঞানী | Unwise(আনওয়াইজ) – মূর্খ
Literate(লিটারেট) – শিক্ষিত | Illiterate (ইললিটারেট) – নিরক্ষর
Willing (উইলিং) – ইচ্ছাকৃতভাবে | Unwilling (আনউইলিং)-অনিচ্ছাকৃতভাবে
Guide(গাইড) – ঠিকভাবে পরিচালনা করা | Misguide (মিসগাইড) – ভুলভাবে পরিচালনা করা
Barren (ব্যারেন) – অনুর্বর | Fertile(ফার্টাইল) – উর্বর
Blunt (বান্ট) – ভোঁতা | Sharp (শার্প) – তীক্ষ্ম
Bright (ব্রাইট) – উজ্জ্বল | Dim (ডিম) – স্তিমিত
Care(কেয়ার) – যত্ন | Neglect (নেগলেক্ট) – অবহেলা
Confess(কনফেস) – স্বীকার করা | Deny(ডেনাই) – অস্বীকার করা
Admire(অ্যাডমায়ার) – প্রশংসা করা | Despise (ডেসপাইস) – ঘৃণা করা
Humble(হাম্বল) – নম্র | Proud (প্রাউড) – গর্বিত
Fine(ফাইন) – সূক্ষ | Coarse(কোয়ার্স) – মোটা
Superior (সুপেরিয়র) – উচ্চস্তরের | Inferior (ইনফেরিয়র) – নিচুস্তরের
Rough (রাফ) – খসখসে | Smooth (স্মুথ) – মসৃণ
Optimist(অপটিমিস্ট) – আশাবাদী | Pessimist(পেসিমিস্ট) -নিরাশাবাদী
Affected(অ্যাফেকটেড) – আক্রান্ত | Unaffected(আনঅ্যাফেকটেড)- অনাক্রান্ত Convenient(কনভেনিয়েন্ট) – সুবিধাজনক Inconvenient(ইনকনভেনিয়েন্ট) অসুবিধাজনক
Prepared(প্রিপেয়ার্ড) – তৈরী | Unprepared (আনপ্রিপেয়ার্ড)- অপ্রস্তুতকৃত
Fortunately(ফরচুনেটলি)- সৌভাগ্যবশত | Unfortunately (আনফরচুনেটলি) – দূর্ভাগ্যবশত
Happy(হ্যাপি) – সুখী | Unhappy (আনহ্যাপি) – অসুখী
Dependent (ডিপেন্ডেন্ট) – পরনির্ভর Independent(ইনডিপেন্ডেন্ট) – স্বনির্ভর
Earthy(আর্দি) – পাথিব | Unearthy (আনআর্দি) – অপার্থিব
Worthy (ওর্দি) – যোগ্য | Worthless(আনওর্দি) – অযোগ্য

English to Bangla Translate

I am working on my laptop - আমি আমার ল্যাপটপে কাজ করছি,
I am working on my website - আমি আমার ওয়েবসাইটে কাজ করছি,
I am working on a project - আমি একটি প্রজেক্টে কাজ করছি,
I am working on a research - আমি একটি গবেষনার উপর কাজ করছি,
I am working on educating myself - আমি নিজেকে শিক্ষিত করার চেষ্টা করছি,
I may eat dinner at 9:00pm - আমি রাত ৯ টায় রাতের খাবার খেতে পারি,
I may go to the party tonight - আমি আজ রাতে পার্টিতে যেতে পারি,
Possibly, she will go by train - সম্ভবত, সে ট্রেনে যাবে,
May be she will make the trip alone - সম্ভবত সে একাকী ভ্রমণ করবে,
Perhaps she will visit India - সম্ভবত সে ভারত সফরে যাবে,
I may be in Dhaka next Sunday - আমি পরের রবিবার ঢাকা থাকতে পারি,
Keep stay, you will win - লেগে থাক, তুমি জিতবে,
Great! Feeling happy - দারুণ! আনন্দ লাগছে,
It us none of your business -এটা তোমার নাক গলানোর ব্যাপার নয়,
Do you have any business with me? - আমার সাথে আপনার কি কোন কাজ আছে?